নিজস্ব প্রতিবেদন, বাংলা কাগজ : ষষ্ঠ দফায় বেড়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি। কিন্তু এ ছুটি শিক্ষার্থীদের জীবনের জন্য এক রকম ‘কাল’ হয়েই দেখা দিচ্ছে। এমন অবস্থায় দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দিয়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ক্লাস নেওয়ার ওপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। একইসঙ্গে তাঁরা বলছেন, প্রয়োজনে ১৪ দিনের ব্যবধান রেখে হলেও যেন উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষাগুলো নিয়ে নেওয়া হয়। না হয় ভবিষ্যতে সরকারি চাকরি বা অন্যক্ষেত্রে বয়সে অনেক পিছিয়ে পড়বেন বর্তমানের শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে- গত ১৭ মার্চ থেকে সারাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এর আগে পাঁচ দফায় ছুটি বাড়িয়ে ৬ আগস্ট পর্যন্ত তা বলবৎ ছিল। এখন তা ৩১ আগস্ট পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। বুধবার (২৯ জুলাই) সর্বশেষ ছুটি বাড়ানো হয়।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে করোনাভাইরাসের সংকটের মুখে দেশের প্রায় ৪ কোটি শিক্ষার্থীর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষামূলক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এইচএসসি পরীক্ষা ছাড়াও প্রাথমিকের প্রথম সাময়িক পরীক্ষা এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষাও সংকটের জন্য পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।